Bangla Islamic SMS - Bangla Islamic Kobita SMS & Status

Bangla Islamic SMS Pic Bangla Islamic Kobita SMS & Status Bangla islamic love sms Islamic sms bangla ইসলামিক এসএমএস Islamic Quotes Moner Rong  Islamic images Bangla Islamic SMS New Islamic SMS Islamic Quotes BD SMS, bangla islamic sms kobita, bangla islamic sms 2020, bangla islamic sms photo, islamic post in bangla, islamic bangla sms picture, bangla islamic quotes with pictures, islamic status for fb, islamic bio for facebook bangla, islamic bangla sms picture, islamic sms english, islamic valobashar sms, al quran bangla sms, islamic bangla good morning sms, islamic bangla quotes, islamic status english, islamic bangla facebook, romantic islamic sms, islamic shayari bangla photo, islamic post english, valobashar islamic sms, islamic bangla advice facebook, husband wife islamic quotes bangla, bangla status, islamic fb status, islamic koster sms, bangla islamic status pic


bangla islamic sms photo

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ তোমরা নিশ্চয়ই নেতৃত্বের লোভ কর, অথচ কিয়ামাতের দিন তা লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়াবে । [সহীহ বুখারী: ৭১৪৮]

Bangla Islamic SMS


bangla islamic sms photo

যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে । (( সূরা আন নাবা, আয়াত: ৩৮ ))


হে ঈমানদারগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকো; আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্যদান করো, তাতে তোমাদের নিজেদের ব্যক্তিসত্তার অথবা তোমাদের বাপ মা ও আত্মীয় স্বজনদের বিরুদ্ধে গেলেও উভয় পক্ষ ধনী বা অভাবী যাই হোক না কেন আল্লাহ তাদের চাইতে অনেক বেশি কল্যাণকামী । কাজেই নিজেদের  কামনার বশবতী হয়ে ইনসাফ থেকে বিরত থেকো না । আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা পাশ কাটিয়ে যাও, তাহলে জেনে রাখো, তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তার খবর রাখেন । (( সূরা আন নিসা , আয়াত: ১৩৫ ))


যে ব্যক্তি কেবলমাত্র দুনিয়ার কল্যাণ কামনা করবে, তার জেনে রাখা উচিত, আল্লাহর কাছে ইহকাল ও পরকাল উভয়স্থানের পুরস্কার আছে এবং আল্লাহ সবকিছু শোনেন ও সবকিছু দেখেন । (( সূরা আন নিসা, আয়াত: ১৩৪ ))

তোমরা যদি বড় বড় গুনাহ থেকে দূরে থাকো, যা থেকে দূরে থাকার জন্যে তোমাদের বলা হচ্ছে, তাহলে তোমাদের ছোটখাটো খারাপ কাজগুলো আমি তোমাদের হিসেব থেকে বাদ দিয়ে দেবো এবং তোমাদের সম্মান ও মর্যাদার জায়গায় প্রবেশ করিয়ে দেবো । (( সূরা আন নিসা, আয়াত: ৩১ ))


Bangla Islamic Kobita SMS


হে, মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় করো । তিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন একটি প্রাণ থেকে । আর সেই একই প্রাণ থেকে সৃষ্টি করেছেন তার জোড়া । তারপর তাদের দু'জনার থেকে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী । সেই আল্লাহকে ভয় করো যার দোহাই দিয়ে তোমরা পরস্পরের কাছ থেকে নিজেদের হক আদায় করে থাকো এবং আত্মীয়তা ও নিকট সম্পর্ক বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকো । নিশ্চিতভাবে জেনে রাখো, আল্লাহ তোমাদের উপর কড়া নজর রেখেছেন । _________(( সূরা আন নিসা, আয়াত: ১ ))_________


হে আমাদের পালনকর্তা ! আমরা একজন আহবানকারীর আহ্বান শুনেছিলাম । তিনি ঈমানের দিকে আহবান করেছিলেন । তিনি বলেছিলেন, তোমরা নিজেদের রবকে মেনে নাও । আমরা তার আহবান গ্রহণ করছি । কাজেই, হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা যেসব গুনাহ করছি তা মাফ করে দাও । এবং আমাদের সকল দোষত্রুটি দুর করে দাও, আর আমাদের মৃত্যু দাও নেক লোকদের সাথে । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১৯৩ ))


আসমানসমূহ ও যমীনে যা আছে, তিনি তা জানেন । তিনি আরও জানেন তোমরা যা গোপনে কর এবং যা প্রকাশ্যে কর । আল্লাহ অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত । (( সূরা আত-তাগাবুন, আয়াত: ৪ ))



কোন প্রাণীই আল্লাহর হুকুম ছাড়া মরতে পারে না - সেজন্য একটা সময় নির্ধারিত রয়েছে । বস্তুতঃ যে ব্যক্তি দুনিয়াবি পুরস্কার লাভের আশায় কাজ করবে আমি তাকে দুনিয়া থেকেই দেবো । আর যে ব্যক্তি পরকালীন পুরস্কার লাভের আশায় কাজ করবে সে পরকালে পুরস্কার পাবে । আর যারা কৃতজ্ঞ তাদেরকে আমি প্রতিদান দেবো । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১৪৫ ))

হে ঈমানদারগণ!  আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাকো  এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১০২ ))



নিশ্চিতভাবে যেনে রাখো, যারা কুফরী অবলম্বন করছে এবং কুফরী অবস্থায় জীবন দিয়েছে, তাদের মধ্য থেকে কেউ যদি নিজেকে শাস্তি থেকে বাঁচবার জন্য সারা পৃথিবীকে স্বর্ণ পরিপূর্ণ করে বিনিময় স্বরুপ পেশ করে তাহলেও তা গ্রহণ করা হবে না, এ ধরনের লোকদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি এবং তারা নিজেদের জন্য কোন সাহায্যকারীও পাবে না । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ৯১ ))


আপনি কি ভেবে দেখেননি যে, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে নিশ্চয় আল্লাহ তা জানেন? তিন জনের কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে আল্লাহ থাকেন না, আর পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি থাকেন না । এর চেয়ে কম হোক কিংবা বেশি হোক, তারা যেখানেই থাকুক না কেন তিনি তাদের সাথে আছেন, তারা যা করে, তিনি কিয়ামতের দিন তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে জানিয়ে দেবেন । নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক অবগত । (( সূরা আল-মুজাদালাহ, আয়াত: ৭ ))



পৃথিবীতে এবং ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর কোন বিপদ আসে না; কিন্তু তা জগত সৃষ্টির পূর্বেই কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে । নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ । (( সূরা আল-হাদীদ, আয়াত: ২২ ))

bangla islamic sms pic

তিনিই রাত্রিকালে তোমাদের মৃত্যু ঘটান এবং দিনের বেলায় তোমরা যা কিছু করো তা জানেন । আবার পরদিন তোমাদের সেই কর্মজগতে ফেরত পাঠান, যাতে জীবনের নির্ধারিত সময়-কাল পূর্ণ হয় । সবশেষে তাঁরই দিকে তোমাদের ফিরে যেতে হবে । তখন তিনি জানিয়ে দিবেন তোমরা কি কাজে লিপ্ত ছিলে । (( সূরা আল আনআম, আয়াত: ৬০ ))


মুমিনরা যেন ঈমানদারদের বাদ দিয়ে কখনো কাফেরদেরকে নিজেদের পৃষ্ঠপোষক, বন্ধু ও সহযোগী হিসেবে গ্রহণ না করে । যে এমনটি করবে আল্লাহর সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই । তবে হ্যাঁ, তাদের জুলুম থেকে আত্মরক্ষার জন্য তোমরা যদি ব্যাহত এ নীতি অবলম্বন করো তাহলে তা মাফ করে দেওয়া হবে । কিন্তু আল্লাহ তোমাদেরকে তার নিজের সত্তার ভয় দেখাচ্ছেন আর তোমাদের তাঁরই দিকে ফিরে যেতে হবে । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ২৮ ))


আল্লাহ এমন এক চিরঞ্জীবী ও চিরন্তন সত্তা যিনি সমগ্র বিশ্ব জাহানের দায়িত্বভার বহন করছেন, তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই । তিনি ঘুমান না এবং তন্দ্রাও তাকে স্পর্শ করে না । পৃথিবী ও আকাশে যা কিছু আছে সবই তার । কে আছে তার অনুমতি ছাড়া তার কাছে সুপারিশ করবে? যা কিছু মানুষের সামনে আছে তা তিনি জানেন এবং যা কিছু তাদের অগোচরে আছে সে সম্পর্কেও তিনি অবগত । তিনি নিজে যে জিনিসের জ্ঞান মানুষকে দিতে চান সেটুকু ছাড়া তার জ্ঞানের কিছুই তারা আয়ত্ত করতে পারে না । তার কর্তৃত্ব আকাশ ও পৃথিবী ব্যাপী । এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তাকে ক্লান্ত পরিশ্রান্ত করে না । মূলত তিনিই এক মহান ও শ্রেষ্ঠ সত্তা । (( সূরা আল বাকারা, আয়াত: ২৫৫ ))


হে ঈমানদারগণ! তোমাদের যা কিছু ধন-সম্পদ দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করো, সেই দিন আসার আগে, যেদিন বেচাকেনা চলবে না, বন্ধুত্ব কাজে লাগবে না এবং কারো কোনো সুপারিশও কাজে আসবে না । আর জালেম আসলে সেই ব্যক্তি যে কুফরী নীতি অবলম্বন করে । (( সূরা আল বাকারা, আয়াত: ২৫৪ ))


তোমাদের কাছে যা আছে নিঃশেষ হয়ে যাবে এবং আল্লাহর কাছে যা আছে, কখনও তা শেষ হবে না । যারা সবর করে, আমি তাদেরকে প্রাপ্য প্রতিদান দেব তাদের উত্তম কর্মের প্রতিদান স্বরূপ যা তারা করত । (( সূরা আন নাহল, আয়াত: ৯৬ ))


আর হে নবী! আমার বান্দা যদি তোমার কাছে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে, তাহলে তাদেরকে বলে দাও, আমি তাদের কাছেই আছি । যে আমাকে ডাকে আমি তার ডাক শুনি এবং জবাব দেই, কাজেই তাদের আমার আহবানে সারা দেওয়া এবং আমার উপর ঈমান আনা উচিত একথা তুমি তাদের শুনিয়ে দাও, যাতে তারা সৎপথে আসতে পারে । (( সূরা আল বাকারা, আয়াত: ১৮৬ ))


এতে সন্দেহ নেই যে, আমার নিদর্শন সমুহের প্রতি যেসব লোক অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবে, আমি তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করব । তাদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে-পুড়ে যাবে, তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে থাকে । নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, হেকমতের অধিকারী । (( সূরা আন নিসা, আয়াত: ৫৬ ))


Bangla Islamic SMS Images


তোমাদেরকে আমি ক্ষমতা-ইখতিয়ার সহকারে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছি এবং তোমাদের জন্য এখানে জীবন ধারণের উপকরণ সরবরাহ করেছি । কিন্তু তোমরা খুব কমই শোকর গুজারী করে থাকো । (( সূরা আল আরাফ, আয়াত: ১০ ))


Islamic SMS Bangla


হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার এবাদত কর, যিনি তোমাদিগকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদিগকে সৃষ্টি করেছেন । তাতে আশা করা যায়, তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পারবে । (( সূরা আল বাকারা, আয়াত: ২১ ))


রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয় । {{ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) }}



আমি মানুষকে এই মর্মে নির্দেশনা দিয়েছি যে, তারা যেন পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করে । তার মা কষ্ট করে তাকে গর্ভে ধারণ করেছিল এবং কষ্ট করেই তাকে প্রসব করেছিল । তাকে গর্ভধারণ ও দুধ পান করাতে ত্রিশ মাস লেগেছে । এমন কি যখন সে পূর্ণ যৌবনে পৌঁছেছে এবং তারপর চল্লিশ বছর বয়সে উপনীত হয়েছে তখন বলেছেঃ হে আমার রব, তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে যেসব নিয়ামত দান করছো, আমাকে তার শুকরিয়া আদায় করার তাওফীক দাও । আর এমন সৎকাজ করার তাওফিক দাও যা তুমি পছন্দ করো । আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ করো । আমি তোমার কাছে তাওবা করছি । আমি নির্দেশের অনুগত (মুসলিম) বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত । (( সূরা আল আহ্‌ক্বাফ, আয়াতঃ ১৫ ))



এ ধরনের মানুষের কাছে থেকে তাদের উত্তম আমল সমূহ আমি গ্রহণ করে থাকি, তাদের মন্দ কাজসমূহ ক্ষমা করে দেই । যে প্রতিশ্রুতি তাদের দিয়ে আসা হয়েছে তা ছিল সত্য প্রতিশ্রুতি । সেই প্রতিশ্রুতি অনুসারে এরা জান্নাতি লোকদের অন্তর্ভুক্ত হবে ।  (( সূরা আল আহ্‌ক্বাফ, আয়াতঃ ১৬ ))



সেদিন শিংগায় ফুৎকার দেওয়া হবে । আর তৎক্ষণাৎ আসমান ও যমীনে যারা আছে তারা সব মরে পড়ে যাবে । তবে, আল্লাহ যাদের জীবিত রাখতে চান তারা ছাড়া । অতঃপর আরেকবার শিংগায় ফুৎকার দেওয়া হবে তখন হঠাৎ সবাই জীবিত হয়ে দেখতে থাকবে । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৬৮ ))



পৃথিবী তার রবের নুরে উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে, আমলনামা এনে হাজির করা হবে, নবী-রাসূল ও সমস্ত সাক্ষীদেরও হাজির করা হবে । মানুষের মধ্যে সঠিকভাবে ইনসাফ মতো ফয়সালা করে দেওয়া হবে, তাদের উপর কোনো জুলুম হবে না । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৬৯ ))


এবং প্রত্যেক প্রাণীকে তার কৃতকর্ম অনুসারে পুরোপুরি প্রতিদান দেওয়া হবে । মানুষ যা করে আল্লাহ তা খুব ভালো করে জানেন । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭০ ))



(এ ফয়সালার পরে) যারা কুফরী করেছিল সেসব লোককে দলে দলে জাহান্নাম অভিমুখী হাঁকিয়ে নেওয়া হবে । তারা যখন সেখানে পৌঁছবে তখন দোজখের দরজাসমূহ খোলা হবে এবং তার ব্যবস্থাপক তাদেরকে বলবেঃ তোমাদের কাছে কি তোমাদের নিজেদের মধ্য থেকে রসূলগণ আসিনি যারা তোমাদেরকে তোমাদের রবের আয়াতসমূহ শুনিয়েছেন এবং এ বিষয়ে সাবধান করে দিয়েছেন যে, একদিন তোমাদেরকে এ দিনটির সম্মুখীন হতে হবে? তারা বলবেঃ হ্যাঁ, এসেছিলো । কিন্তু আযাবের সিদ্ধান্ত কাফেরদের জন্য অবধারিত হয়ে গিয়েছে । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭১ ))



বলা হবে, জাহান্নামের দরজার মধ্যে প্রবেশ করো, তোমাদেরকে চিরকাল এখানেই থাকতে হবে । অহংকারীদের জন্য এটা অত্যন্ত জঘন্য ঠিকানা । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭২ ))



Islamic Status for fb




যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে । অবশেষে তারা যখন সেখানে পৌঁছবে তখন দেখবে জান্নাতের দরজাসমূহ পূর্বেই খুলে দেওয়া হয়েছে । ব্যবস্থাপকরা তাঁদের বলবেঃ তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, তোমরা অত্যন্ত ভাল ছিলে, চিরকালের জন্য এখানে প্রবেশ করো । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭৩ ))


আর তারা বলবেঃ সেই মহান আল্লাহর শুকরিয়া যিনি আমাদের সাথে কৃত তার প্রতিশ্রুতিকে সত্য পরিণত করলেন এবং আমাদেরকে যমিনের উত্তরাধিকারী করে দিয়েছেন । এখন জান্নাতের মধ্যে যেখানে ইচ্ছা আমরা স্থান গ্রহণ করতে পারি । সৎকর্মশীলদের জন্য পুরস্কার কতই চমৎকার । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭৪ ))



তুমি আরো দেখতে পাবে যে, ফেরেশতারা আরশের চারদিক বৃত্ত বানিয়ে তাদের রবের প্রশংসা ও পবিত্রতা বর্ণনা করছে । মানুষের মধ্যে ইনসাফের সাথে ফয়সালা করে দেওয়া হবে এবং ঘোষণা দেওয়া হবে, সারা বিশ্ব জাহানের রবের জন্যই সমস্ত প্রশংসা । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭৫ ))




হে নবী বলো, হে আমার বিশ্বাসী বান্দাগণ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় করো । যারা এ দুনিয়াতে সৎকাজ করছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ । আর আল্লাহর পৃথিবী তো অনেক বড় । ধৈর্যশীলদেরকে তো অগণিত পুরস্কার দেওয়া হবে । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ১০))



Bangla Islamic Quotes


যদি তোমরা কুফরী করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের মুখাপেক্ষী নয় । কিন্তু তিনি তার বান্দার জন্য কুফরী আচরণ পছন্দ করেন না । আর যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো তাহলে তোমাদের জন্য তা পছন্দ করেন । আর কেউ-ই অপর কারো গুনাহের বোঝা বহন করবে না । অবশেষে তোমাদের সবাইকে তোমাদের রবের কাছে ফিরে যেতে হবে । তখন তিনি তোমাদেরকে তোমাদের কর্ম সম্বন্ধে অবহিত করবেন । নিশ্চয় তিনি মনের খবর সম্পর্কেও অবগত । (( সূরা আয্‌-যুমার, আয়াত: ৭ ))


bangla islamic photo download


তোমরা প্রকাশ্য গুনাহসমূহ থেকে বাঁচো এবং গোপন গুনাহসমূহ থেকেও । যারা গুনাহে লিপ্ত হয়, তাদেরকে নিজেদের সব কৃতকর্মের প্রতিফল ভোগ করতেই হবে । (( সূরা আল আনআম, আয়াত: ১২০ ))


আমি অবশ্যই একদিন মৃতদেরকে জীবিত করবো, যা কিছু কাজ তারা করছে তা সবই আমি লিখে চলেছি এবং যা কিছু চিহ্ন তারা পেছনে রেখে যাচ্ছে তাও আমি স্থায়ী করে রাখছি । প্রত্যেকটি জিনিস আমি একটি খোলা কিতাবে লিখে রাখছি ।  (( সূরা ইয়াসীন, আয়াত: ১২ ))



তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদেরকে আমার নিকটবর্তী করবে না । তবে যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে । এরাই এমন লোক যাদের জন্য রয়েছে তাদের কর্মের দ্বিগুণ প্রতিদান এবং তারা সুউচ্চ ইমারত সমূহে নিশ্চিন্তে নিরাপদে থাকবে । (( সূরা সাবা, আয়াত: ৩৭ ))



হে মানুষেরা! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর এবং ভয় কর এমন এক দিবসকে, যখন পিতা পুত্রের কোন কাজে আসবে না এবং পুত্রও তার পিতার কোন উপকার করতে পারবে না । নিঃসন্দেহে আল্লাহর ওয়াদা সত্য । অতএব, পার্থিব জীবন যেন তোমাদেরকে ধোঁকা না দেয় এবং আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারক শয়তানও যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে । (( সূরা লোক্‌মান, আয়াত: ৩৩ ))




পৃথিবীতে যত বৃক্ষ আছে, সবই যদি কলম হয় এবং সমুদ্রের সাথেও সাত সমুদ্র যুক্ত হয়ে কালি হয়, তবুও আল্লাহর কথা লিখে শেষ করা যাবে না । নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় । (( সূরা লোক্‌মান, আয়াত: ২৭ ))




অহংকারবশে মানুষের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে কথা বলোনা, এবং পৃথিবীতে গর্বভরে পদচারণ করো না । নিশ্চয় আল্লাহ কোন দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না । (( সূরা লোক্‌মান, আয়াত: ১৮ ))



নিজের চলনে ভারসাম্য আনো এবং নিজের আওয়াজ নিচু করো । সব আওয়াজের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে গাধার আওয়াজ । (( সূরা লোক্‌মান, আয়াত: ১৯ ))


তোমরা কি মনে করে রেখেছো "আমরা ঈমান এনেছি" কেবলমাত্র এই কথাটুকু বললেই তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হবে আর পরীক্ষা করা হবে না? (( সূরা আল আনকাবূত, আয়াত: ২ ))



Islamic bio for facebook bangla




তোমরা কি মনে করছো, এমনিতেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে? অথচ তোমাদের আগে যারা ঈমান এনেছিল তাদের উপর যা কিছু নেমে এসেছিল এখনো তোমাদের উপর সেসব নেমে আসেনি । তাদের উপর নেমে এসেছিল কষ্ট-ক্লেশ ও বিপদ-মুসিবত, তাদেরকে প্রকম্পিত করা হয়েছিল । এমনকি সমকালীন রাসূল এবং তার সাথে যারা ঈমান এনেছিল তারা চিৎকার করে বলে উঠেছিল, আল্লাহর সাহায্য কবে আসবে? তখন তাদেরকে এই বলে সান্তনা দেওয়া হয়েছিল, অবশ্যই আল্লাহর সাহায্য নিকটেই । (( সূরা আল বাকারা, আয়াত: ২১৪ ))



তোমাদের কি ধারণা, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে? অথচ আল্লাহ এখনও দেখেননি তোমাদের মধ্যে কারা জেহাদ করেছে এবং কারা ধৈর্য্যশীল । (( সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১৪২ ))



তোমরা কি একথা মনে করে রেখেছো যে, তোমাদের এমনিই ছেড়ে দেওয়া হবে? অথচ আল্লাহ এখনও দেখেননি তোমাদের মধ্য থেকে কারা (তার পথে) সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালালো এবং কে আল্লাহ, তাঁর রসূল ও মুসলমানদের ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছে । তোমরা যা কিছু করো, আল্লাহ তা জানেন । (( সূরা আত-তাওবাহ্‌, আয়াত: ১৬ ))




আমি তোমাদেরকে অবশ্যই পরীক্ষা করব যাতে আমি তোমাদের অবস্থা যাচাই করে দেখে নিতে পারি তোমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী এবং কে ধৈর্যশীল । (( সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত: ৩১ ))



অথচ আমি তাদের পূর্ববর্তীদের সবাইকে পরীক্ষা করে নিয়েছি আল্লাহ অবশ্যই দেখবেন কে সত্যবাদী এবং কে মিথ্যুক । (( সূরা আল আনকাবূত, আয়াত: ৩ ))




যারা মন্দ কাজ করে, তারা কি মনে করে যে, তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে?  তাদের ফয়সালা খুবই মন্দ । (( সূরা আল আনকাবূত, আয়াত: ৪ ))




যে কেউ আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করার আশা করে (তার জানা উচিত), আল্লাহর নির্ধারিত সময় আসবেই । আর আল্লাহ সব কিছু শুনেন ও জানেন । (( সূরা আল আনকাবূত, আয়াত: ৫ ))



আল্লাহ তোমাকে যে সম্পদ দিয়েছেন তা দিয়ে আখেরাতের ঘর তৈরি করার কথা চিন্তা করো এবং দুনিয়া থেকেও নিজের অংশ ভুলে যেও না । অনুগ্রহ করো যেমন আল্লাহ তোমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন এবং পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করার চেষ্টা করো না! আল্লাহ বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদেরকে পছন্দ করেন না! (( সূরা আল কাসাস, আয়াত: ৭৭ ))



আর কি হবে সেদিন যেদিন সিঙ্গায় ফুৎকার দেওয়া হবে এবং ভীত-বিহবল হয়ে পড়বে আকাশ ও পৃথিবীতে যারা আছে তারা সবাই, তারা ছাড়া যাদেরকে আল্লাহ এ ভীতি-বিহ্বলতা থেকে রক্ষা করতে চাইবেন আর সবাই তার সামনে হাজির হবে বিনীত অবস্থায় । (( সূরা আন নম্‌ল, আয়াত: ৮৭ ))



Bangla Islamic SMS Photo


bangla islamic sms photo

হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় করতে থাক, তবে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন এবং তোমাদের থেকে তোমাদের পাপকে সরিয়ে দেবেন এবং তোমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করবেন । বস্তুতঃ আল্লাহর অনুগ্রহ অত্যন্ত মহান । (( সূরা আল আনফাল, আয়াত: ২৯ ))




আর ভরসা করুন পরাক্রমশালী, পরম দয়ালুর উপর । যিনি আপনাকে দেখেন যখন আপনি নামাযে দন্ডায়মান হন এবং সিজদাকারীদের মধ্যে তোমার ওঠা-বসা ও নড়া-চড়ার প্রতি দৃষ্টি রাখেন । তিনি সবকিছুই শোনেন ও জানেন । (( সূরা আশ শুআরা, আয়াত: ২১৭, ২১৮, ২১৯, ২২০ ))






সাবধান হয়ে যাও, আকাশে ও পৃথিবীতে যা কিছু  আছে সব আল্লাহরই । তোমরা যে অবস্থায় আছো আল্লাহ তা জানেন, যেদিন লোকেরা তার দিকে ফিরে যাবে সেদিন তিনি তাদের বলে দিবেন তারা কি সব করে এসেছে । তিনি সব জিনিসের জ্ঞান রাখেন । (( সূরা আন নূর, আয়াত: ৬৪ ))




তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছে যারা আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীতে আছে তারা সবাই এবং যে পাখি ডানা বিস্তার করে আকাশে ওড়ে? প্রত্যেকেই জানে তার নামাজের ও পবিত্রতা বর্ণনা করার পদ্ধতি, আর এরা যা কিছু করে আল্লাহ তা জানেন । (( সূরা আন নূর, আয়াত: ৪১ ))



আর হে নবী! ঈমানদার মহিলাদের বলে দাও, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থান গুলোর হেফাযত করে । আর তাদের সাজ-সজ্জা না দেখায়, যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায় তা ছাড়া । আর তারা যেন তাদের ওড়নার আঁচল দিয়ে তাদের বুক ঢেকে রাখে । তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজের ছেলে, ভাইয়ের ছেলে, বোনের ছেলে, নিজের মেলামেশার মেয়েদের, নিজের মালিকাধীনদের অধীনস্থ পুরুষদের যাদের মধ্যে কোনরকম উদ্দেশ্য নেই এবং শিশুদের সামনে ছাড়া যারা মেয়েদের গোপন বিষয় সম্পর্কে এখনও অজ্ঞ । তারা ব্যতীত যেন তাদের সাজসজ্জা প্রকাশ না করে । তারা যেন নিজেদের যে সৌন্দর্য তারা লুকিয়ে রেখেছে তা লোকদের সামনে প্রকাশ করে দেবার উদ্দেশ্যে সজোরে পদচারণা না করে । হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর কাছে তওবা করো আশা করা যায় তোমরা সফলকাম হবে । (( সূরা আন নূর, আয়াত: ৩১ ))




নবী! মুমিন পুরুষদের বলে দাও তারা যেন নিজেদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থান সমুহের হেফাজত করে । এতে তাদের জন্য বেশি পবিত্রতা আছে। নিশ্চয়ই যা কিছু তারা করে আল্লাহ তা জানেন । (( সূরা আন নূর, আয়াত: ৩০ ))




Bangla Islamic Status

Bangla Islamic Status Pic

তিনিই এক আল্লাহ আকাশেও আছেন এবং পৃথিবীতেও, তোমাদের গোপন ও প্রকাশ্য সব অবস্থান জানেন এবং ভালো বা মন্দ যা-ই তোমাদের উপার্জন করো তাও তিনি ভালভাবেই অবগত। (( সূরা আল আনআম, আয়াত: ৩ ))





যদি তোমরা গৃহে কাউকে না পাও, তবে অনুমতি গ্রহণ না করা পর্যন্ত সেখানে প্রবেশ করো না । যদি তোমাদেরকে বলা হয় ফিরে যাও, তবে ফিরে যাবে । এতে তোমাদের জন্যে অনেক পবিত্রতা আছে এবং তোমরা যা করো, আল্লাহ তা ভালোভাবে জানেন । (( সূরা আন নূর, আয়াত: ২৮ ))




তুমি কি দেখো না যে, আল্লাহর সামনে সিজদাবনত সবকিছুই যা আছে আকাশে ও পৃথিবীতে, সূর্য, চন্দ্র, তারকা, পাহাড়, গাছপালা, জীবজন্তু এবং বহু মানুষ । আবার বহু লোক যাদের প্রতি আযাব অবধারিত হয়ে গেছে? আর যাকে আল্লাহ লাঞ্ছিত ও হেয় করেন তার সম্মানদাতা কেউ নেই । আল্লাহ যা কিছু চান তাই করেন । (( সূরা আল হাজ্জ্ব, আয়াত: ১৮ ))




হে মানব জাতি! তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর । নিশ্চয় কেয়ামতের প্রকম্পন একটি (ভয়ংকর) ব্যাপার । (( সূরা আল হাজ্জ্ব, আয়াত: ১ ))




কিয়ামতের দিন আমি যথাযথ ওজন করার দাড়িপাল্লা স্থাপন করবো । ফলে কোন ব্যক্তির প্রতি সামান্যতম জুলুম হবে না । যার সরিষা দানা পরিমাণও কোন কর্ম থাকবে তাও আমি সামনে আনবো এবং হিসেব করার জন্য আমি যথেষ্ট । (( সূরা আল আম্বিয়া, আয়াত: ৪৭ ))




প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে । আর আমি ভালো ও মন্দ অবস্থার মধ্যে ফেলে তোমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছি । শেষ পর্যন্ত তোমাদের আমার দিকে ফিরে আসতে হবে । (( সূরা আল আম্বিয়া, আয়াত: ৩৫ ))






মানুষের হিসাব নিকাশের সময় কাছে এসে গেছে, অথচ সে গাফিলতির মধ্যে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে আছে । (( সূরা আল আম্বিয়া, আয়াত: ১ ))



নিজের পরিবার পরিজনকে নামায পড়ার হুকুম দাও এবং নিজেও তা নিয়মিত পালন করতে থাকো । আমি তোমার কাছে কোন রিযিক চাই না, রিযিক তো আমিই তোমাকে দিচ্ছি এবং আল্লাহ ভীরুতার পরিণাম শুভ । (( সূরা ত্বোয়া-হা, আয়াত: ১৩২ ))




আর চোখ তুলেও তাঁকাবে না দুনিয়াবী জীবনের শান শওকতের দিকে, যা আমি এদের মধ্য থেকে বিভিন্ন ধরনের লোকদেরকে দিয়ে রেখেছি । এসব তো আমি এদেরকে পরীক্ষার মুখোমুখি করার জন্য দিয়েছি এবং তোমার রবের দেয়া হালাল রিযিকই উত্তম ও অধিকতর স্থায়ী । (( সূরা ত্বোয়া-হা, আয়াত: ১৩১ ))





Bangla Islamic SMS - Bangla Islamic Kobita SMS & Status



islamic status for fb

আল্লাহকে সিজদা করছে পৃথিবী ও আকাশের প্রত্যেকটি বস্তু ইচ্ছায় ও অনিচ্ছায় এবং প্রত্যেকটি বস্তুর ছায়া সকাল-সাঁঝে তার সামনে নত হয় । (( সূরা আর-রাদ, আয়াত: ১৫ ))



সেই দিনের কথা চিন্তা করা দরকার যেদিন আমি পাহাড়গুলোকে চালিত করবো এবং তুমি পৃথিবীকে দেখবে সম্পূর্ণ অনাবৃত আর আমি সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে এমন ভাবে ঘিরে এনে একত্র করবো যে, (পূর্ববর্তী ও পরবর্তীদের মধ্য থেকে) একজনও বাকি থাকবে না । (( সূরা আল কাহফ, আয়াত: ৪৭ ))




এবং সবাইকে তোমার রবের সামনে লাইনবন্দি করে পেশ করা হবে । নাও দেখে নাও, তোমরা এসে গেছো তো আমার কাছে ঠিক তেমনি ভাবে যেমনটি আমি তোমাদের প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম । তোমরা তো মনে করেছিলে আমি তোমাদের জন্য কোন প্রতিশ্রুত ক্ষণ নির্ধারিতই করিনি । (( সূরা আল কাহফ, আয়াত: ৪৮ ))




আর সেদিন আমলনামা সামনে রেখে দেওয়া হবে । সেসময় তোমরা দেখবে অপরাধীরা নিজেদের জীবন খাতায় যা লেখা আছে সেই জন্য ভীত হচ্ছে এবং তারা বলছে, হায়! আমাদের দুর্ভাগ্য, এটা কেমন খাতা, আমাদের ছোট বড় এমন কোন কিছুই এখানে লেখা থেকে বাদ পড়েনি । তাদের যে যা কিছু করেছিল সবই নিজের সামনে উপস্থিত পাবে এবং তোমার রব কারো প্রতি জুলুম করবেন না । (( সূরা আল কাহফ, আয়াত: ৪৯ ))






নামাজ কায়েম করো সূর্য ঢলে পড়ার পর থেকে নিয়ে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত ফজরে কুরআন পড়ারও ব্যবস্থা করো । কারণ ফজরের কুরআন পাঠ মুখোমুখি হয়ে থাকে । আর রাতে তাহাজ্জুদ পড়ো এটি তোমার জন্যে নফল । অচিরেই তোমার রব তোমাকে প্রশংসিত স্থানে প্রতিষ্ঠা করবেন । (( সূরা বনী-ইসরাঈল, আয়াত: ৭৮, ৭৯ ))




আর হে মুহাম্মদ! আমার বান্দাদেরকে বলে দাও, তারা যেন মুখে এমন কথা বলে যা সর্বোত্তম । আসলে শয়তান মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করে । প্রকৃতপক্ষে শয়তান হচ্ছে মানুষের প্রকৃত শত্রু । (( সূরা বনী-ইসরাঈল, আয়াত: ৫৩ ))
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url